উড ওয়ার্ল্ড একটা বন্ধুসুলভ পেশাদার, দক্ষ ও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান, যা ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত। আপনি দরজা অথবা চৌকাঠের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চমানের সার্ভিস আমাদের কাছে পেয়ে থাকবেন। ক্রেতা সাধারনের চাহিদা অনুযায়ী আমরা পরিপক্ক কাঠকে সঠিকভাবে সিজন করে, নিখুঁতভাবে তৈরি করে, পলিশ করে এবং চৌকাঠের সঙ্গে পাল্লা ফিটিং করে ফাইনাল পলিশ করে দিয়ে থাকি। ক্রেতা সাধারনের চাহিদা অনুযায়ী তাদের পছন্দনীয় মডেল অথবা আমাদের মডেল অনুযায়ী সিজন করা কাঠ দ্বারা অত্যাধুনিক মেশিন দিয়ে নিখুঁতভাবে তাদের সন্তুষ্ট মত বানিয়ে দিয়ে থাকি। আমরা কাঠের দীর্ঘমেয়াদী মান বিবেচনা করে ক্রেতাকে সঠিক দামে সরবরাহ করে থাকি। আপনার সুবিধারতে আমরা আপনাকে একজন সেলস এক্সিকিউটিভ পাঠিয়ে দিব আপনার সঙ্গে দরজা, চৌকাঠ ও অন্যান্য সব ব্যাপারে আলোচনা করবে, এর পরে আপনি চাইলে আপনার সন্তুষ্টির জন্য ফ্যাক্টরি ভিজিট করতে পারেন, অথবা কোন দরজার দাম জানতে চাইলে আপনি [email protected] এ আপনার চাহিদা জানাতে পারেন। আমরা যত দ্রুত সম্ভব আপনাকে তথ্য প্রদান করে সহযোগিতা করব।
বাংলাদেশের প্রতিটা জেলায় মেহগিনী কাঠ হয়, কিন্তু যশোর জেলার কাঠ অন্যান্য সব জেলার কাঠের চেয়ে উন্নত, তাই আমাদের যশোরে নিজস্ব স-মিল আছে এবং আমরা সুধু যশোরের মেহগিনী ই দরজা এবং চৌকাঠ প্রস্তুতের ক্ষেত্রে ব্যাবহার করে থাকি। আপনি যেকোনো স-মিলে গিয়ে যদি মেহগিনী কাঠ ক্রয় করতে চান এবং জিজ্ঞেস করেন, আপনার মেহগিনী কাঠ কোথাকার? তাহলে জবাবে সে বলবে, কেন-যশোরের। এই জায়গাটিতেই আমরা আপনাকে বিভ্রান্তিতে ফেলবোনা।
মেহগিনীর ক্ষেত্রে বলা যাক, আমাদের দেশে ৬৪ টি জেলাতেই মেহগিনী কাঠ হয়, কিন্তু যশোরের মেহগিনী হয় সবচেয়ে ভালো।
এটা ভৌগোলিক অবস্থানের কারনেই হয়, যেকোনো কারনেই হোক, যশোরের মাটি এবং আবহাওয়া মেহগিনী গাছ দ্রুত বড় হওয়া, অল্প বয়সে পরিপক্বতা আসা, সাঁর এবং পলের মধ্যে গুনগত এবং রঙ্গের পার্থক্য একেবারেই কম। এই এলাকার কাঠের সবচেয়ে বড় গুন হচ্ছে, পরিপক্ক কাঠে সহজেই ঘুনে ধরেনা, ঘুনে যাতে না ধরে এটা নিশ্চিত করার জন্য সিজনিং এর পাশাপাশি আমরা কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট ও করে থাকি। যশোরের অধিকাংশ কৃষকরা অন্যান্য রবিশস্য না ফলিয়ে সেখানে মেহগিনী বাগান করে থাকে। যেহেতু ওই এলাকার মাটি মেহগিনী গাছের জন্য উপযোগী এবং গাছগুলো বিক্রি করলে তারা বেশ মুনাফা পায়, সে কারনেই তারা অধিক মুনাফার আসায় মেহগিনী বাগান করে থাকে এবং ভালো অর্থ রোজগার করে। অন্যান্য এলাকার মেহগিনী কাঠের দামের চেয়ে যশোরের দাম তুলনামুলকভাবে অনেক বেশি। বাজার থেকে যশোরের মেহগিনী কাঠ চেনা এবং ক্রয় করা খুব দুষ্কর। যেকোনো কাঠ ব্যবসাইয়ের নিকট মেহগিনী কাঠ কোন এলাকার তা জিজ্ঞেস করলে এক কথায় বলে, অবশ্যই এটা যশোরের মেহগিনী। অধিকাংশ ক্রেতাগন যেহেতু কাঠের উপর তেমন কোন দক্ষতা রাখেনা, তাদের কাছে এটা দুর্বোধ্য মনে হয় এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা নিম্ন মানের কাঠ কিনে বিশেষ করে দরজা এবং চৌকাঠ বানানোর ক্ষেত্রে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। হয়তবা অল্প সময়ে দরজা এবং চৌকাঠে পোকা ধরে, বাঁকা হয় অথবা ফাঁক হয়ে যায়, ঠিক এইসব জায়গাতেই আমরা ক্রেতাদেরকে সহযোগিতা দিয়ে উপকার করে আমরা ব্যবসায়িকভাবে উপকৃত হয়ে থাকি।
কাঠের চৌকাঠ অার দরজার সমস্যা দেখা দিতে কমপক্ষে ৩ মাস থেকে ১ বছর সময় লাগে। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই ফ্যাক্টরি ভিজিট করতে হবে, আপনি যদি কিছু নাও বোঝেন কাঠ সম্পর্কে তার পরেও আপনি আন্দাজ করতে পারবেন, সেগুল ভালো মানের কিনা।
সুধু কাঠ ভালো হলেই যে সব হল তা না, বুঝতে অবশ্যই পারবেন কাঠটা পরিপক্ক গাছের কিনা, সিজনিং চেম্বার স্বচক্ষে দেখবেন, সর্বাধুনিক মেশিনে দরজা এবং চৌকাঠ কিভাবে তৈরি হচ্ছে, তা দেখবেন, তৈরিকৃত অনেকগুলি দরজাও দেখতে পারবেন। এতে আপনার মোটামুটি একটা ধারনা হবে আমাদের মান সম্পর্কে। এজন্যই আমরা আপনাকে আমন্ত্রন জানাই আমাদের ফ্যাক্টরি ভিজিট করার জন্য এবং মান সম্পর্কে বোঝার চেষ্টা করার জন্য।
আমাদের কাঠগুলি যেন অবসসই যশোর থেকে আসে, সেটাকে নিশ্চিত করার জন্য আমরা যশোরে একটা নিজস্ব স-মিল দিয়েছি। একটা অফিস আছে। যশোর প্রপার থেকে গোল কাঠগুলি সংগ্রহ করি এবং ১৫ দিন সটীক দিয়ে এয়ার ড্রাই করে ঢাকায় ফ্যাক্টরিতে নিয়ে এসে সিজনিং চেম্বারে কাঠগুলো সঠিকভাবে সিজন করে বিভিন্ন মেশিনের সহযোগিতায় দরজা এবং চৌকাঠগুলো বানিয়ে সারা দেশে সরবরাহ করে থাকি। ঠিক এমনিভাবে আমরা প্রতিটি কাঠের দরজা ও চৌকাঠের মান নিশ্চিত করে থাকি।
Wood World maintains the highest quality , which is mainly related to our raw materials, like wood, quality of wood is very difficult to maintain but, we always maintain it strictly. Second thing is seasoning, is also maintained properly. We have two most modern seasoning chambers to take care of that, around 14% moisture content is standard. Manufacturing technique is the most modern. Clients are happy, so are we.